নিজস্ব প্রতিবেদক: আর্থিক স্বচ্ছতা ও শেয়ার কারসাজির অভিযোগে বহুবার আলোচনায় আসা লাভেলো আইসক্রীম আবারও বিতর্কের কেন্দ্রে। এবারও কোম্পানিটি ‘রেকর্ড মুনাফা’ দেখালেও বিনিয়োগকারীরা সেটিকে সাফল্য নয়, বরং কারসাজির ইঙ্গিত হিসেবেই দেখছেন। ২০২৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১৬ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে—এর মধ্যে ১১ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ বোনাস। আগের বছর এই হার ছিল ২০ শতাংশ (১০% ক্যাশ ও ১০% বোনাস)। কিন্তু মুনাফার হিসাব নিয়ে বাজারে এখন তুমুল প্রশ্ন। তৃতীয় প্রান্তিকে ধস, চতুর্থ প্রান্তিকে স্থবিরতা—হঠাৎ উল্লম্ফনেই সন্দেহ লাভেলোর আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৪–২৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির ইপিএস কমে দাঁড়ায় মাত্র ২২ পয়সায়—যেখানে আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭১ পয়সা। চতুর্থ প্রান্তিকে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়; পুরো বছরের ইপিএস হয় মাত্র ১ টাকা ৬৫ পয়সা, অর্থাৎ শেষ প্রান্তিকে আয়...