কাশ্মীরের রাজনীতিতে প্রবীণ নেতা ফারুক আবদুল্লাহর সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তে যেন এক যুগের ইতি ঘটল। এই উপত্যকা বহু দশক ধরে ফারুক নামের রাজনীতিককে দেখেছে কখনও মুখ্যমন্ত্রী, কখনও সংসদ সদস্য, কখনও সমঝোতার দূত হিসেবে। তার সরে যাওয়া মানে শুধু একটি আসন খালি হওয়া নয়, বরং এক রাজনৈতিক ধারা নতুন হাতের কাছে তুলে দেওয়া। ওমর আবদুল্লাহ সংবাদমাধ্যমে স্পষ্ট করেছেন, এটি তার পিতার একান্ত ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত, দলে ঐক্য অটুট। কিন্তু রাজনৈতিক মহল বলছে, এই ঘোষণার মধ্যে দিয়ে জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সে নেতৃত্ব পরিবর্তনের সুর বেজে উঠেছে। ২০১৯ সালের পর থেকে কেন্দ্র–উপত্যকা সম্পর্কের যে নতুন কাঠামো তৈরি হয়েছে, তাতে ফারুকের নেতৃত্বে দলের কণ্ঠস্বর কিছুটা নরম হয়ে পড়েছিল। ওমর বরাবরই অপেক্ষাকৃত প্রগতিশীল, তরুণ, এবং জনমুখী রাজনীতির প্রতীক হিসেবে উঠে এসেছেন। সেই দিক থেকেই দেখা যায়, উপনির্বাচনের আগে...