বিস্তৃত সীমান্ত ক্রমেই হয়ে উঠেছে অবৈধ অনুপ্রবেশ, অবৈধ অস্ত্রসহ মাদক বিশেষ করে ইয়াবা পাচারের নিরাপদ রুট। তদুপরি কয়েক মাস ধরে মিয়ানমার জান্তা ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক সশস্ত্র গোষ্ঠীর গৃহযুদ্ধে বিপর্যস্ত একটি দেশ। এর ফলে বর্তমানে মিয়ানমারের শাসকগোষ্ঠী সামরিক জান্তা ক্রমেই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে একটি বৃহৎ সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্যের অনেকাংশ দখল করে নিয়েছে এবং নতুন করে দমন-পীড়ন শুরু করেছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর। যে কারণে কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী নতুন করে প্রবেশের সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশে।এরই ফলে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত বিভক্তকারী নাফ নদ হয়ে উঠেছে আরও ঝুঁকিপূর্ণ। সে অবস্থায় স্থানীয় জেলেরা নাফ নদ এবং স্থানীয় উপকূলে মাছ ধরতে যেতে পারছে না। আরাকান আর্মি নতুন করে অত্যাচার-নির্যাতন ও অপহরণ শুরু করেছে বাংলাদেশ জেলেদের ওপর। এই সশস্ত্র গোষ্ঠীটি প্রায়ই স্পিডবোটে এসে হামলা...