দীর্ঘ নীরবতার পর আজানের ধ্বনি ছড়িয়ে পড়েছে ধ্বংসস্তূপের শহরে; স্থানীয়রা বলছেন, “এ যেন নতুন জীবনের সূচনা।” এর মাধ্যমে মসজিদটি ফিরে পেয়েছে ধর্মীয় আবহ। স্থানীয়দের মাঝে আশা জাগাচ্ছে ও তাদের উজ্জীবিত করছে। মসজিদটি শরণার্থী শিবিরের পশ্চিমাঞ্চলের প্রতিরোধের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। এটি একমাত্র মসজিদ যা ইসরায়েলি বিমান হামলার সময় লক্ষ্যবস্তু হয়নি। ফলে, পুরো সংঘর্ষকালে এটি দাঁড়িয়েছে মানুষের দুর্দশা এবং স্থিরতার সাক্ষী হিসেবে। গত শুক্রবার দুপুর ১২টায় যুদ্ধবিরতির পর প্রথমবারের মতো আজান বেজে ওঠে মসজিদে, এই আজান যেন স্থানীয়দের মধ্যে নতুন করে জীবনের সুরক্ষা এবং শান্তির বার্তা পৌঁছে দিয়েছে। মসজিদে প্রবেশ করে কৃতজ্ঞচিত্তে সেজদা করেন স্থানীয় এক বাসিন্দা। তিনি বললেন, এই মসজিদ আমার ঘরের মতো ছিল, যুদ্ধ শুরুর পর আমি অনেক দূরে চলে গিয়েছিলাম। আমি কল্পনাও করতে পারিনি যে এত কঠিন যুদ্ধের পরেও...