ব্যবসায়ীদের আপত্তি সত্ত্বেও, আগামীকাল মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে কার্যকর হবে চট্টগ্রাম বন্দরের বর্ধিত মাশুল। যা দেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। একে বন্দর বন্ধের ষড়যন্ত্র উল্লেখ করে এ সিদ্ধান্ত বাতিল করার আহ্বান জানান তারা। বন্দর পরিচানলায় নতুন দায়িত্ব পাওয়া বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে খুশি করতে এটা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ তাদের। জানা গেছে, ১৯৮৬ সালের পর গত প্রায় ৪০ বছরে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারে মাশুল বাড়ান হয়নি। চলতি বছরের জুলাইয়ে বন্দরের প্রস্তাবিত বর্ধিত মাশুল অনুমোদন করে অর্থ মন্ত্রণালয়। তবে অর্থনীতি যখন টালমাটাল, রপ্তানিকারকরা যখন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছে, তখন গড়ে ৪১ শতাংশ মাশুল বাড়ানোর বিষয়ে আপত্তি জানান বন্দর ব্যবহারকারীরা। ব্যবসায়ী নেতাদের অভিযোগ, বন্দর পরিচালনায় নতুন দায়িত্ব পেতে যাওয়া বিদেশি প্রতিষ্ঠানের চাওয়া অনুযায়ী সেবার ওপর মাশুল বাড়াচ্ছে সরকার। এর প্রভাবে...