নিহত ব্যক্তির নাম সুব্রত চন্দ দাস (৩৮)। সে উপজেলার চর আমান উল্লাহ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চিরু রঞ্জন দাসের ছেলে। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে। পুলিশ তাৎক্ষণিক হত্যাকান্ডের কারণ জানাতে পারেনি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুব্রত বেকার ছিলেন। তাঁর স্ত্রী রিক্তা রানী দাস উপজেলার চর হাসান ভূঞারহাটে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে চাকরি করেন। সুব্রত দুপুরে বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলযোগে স্ত্রীকে তাঁর কর্মস্থল থেকে নিয়ে আসার জন্য রওনা দেন। ধারণা করা হচ্ছে, পথে হারিছ চৌধুরী বাজারের পশ্চিমে পলোয়ান বাড়ির সামনে পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা সুব্রতের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। এরপর সেখানে তাঁকে গলা কেটে ও মাথায় কুপিয়ে হত্যা করে লাশ রাস্তার পাশে ফেলে চলে যায়। সুব্রতের চাচা লিটন চন্দ্র দাস জানান, স্ত্রীকে কর্মস্থল থেকে আনতে যাওয়ার পথে সুব্রত খুন হন। তাঁর মোটরসাইকেলটি ঘটনাস্থলে পড়ে ছিল। পরে...