১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৪৩ পিএম | আপডেট: ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৪৩ পিএম জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় কলেজছাত্র মো. হৃদয়কে হত্যা করে তার লাশ কড্ডা নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, তার লাশ উদ্ধারে ডুবুরি নামানো হয়েছিল, তবে কিছুই পাওয়া যায়নি। সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১-এ একটি মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম কলেজছাত্র হৃদয়কে হত্যার ভিডিও প্রদর্শন করেন। ট্রাইব্যুনালের বড় স্ক্রিনে যখন ভিডিওটি প্রদর্শিত হচ্ছিল তখন সবাই হতবাক হয়ে পড়েছিল। নেমে আসে পিনপতন নিরবতা। ভিডিওতে দেখা যায়, গত বছরের ৫ আগস্ট কলেজপড়ুয়া একটি ছেলেকে ধরে আছে কয়েকজন পুলিশ সদস্য। চড়-থাপ্পড়, কিল- ঘুষি মারছে। কেউ কেউ আবার কলার ধরে লাঠি দিয়ে পেটাচ্ছে। একটু দূর থেকেই দৌড়ে এলো এক পুলিশ সদস্য।...