বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ এখনো ব্যাংকিং সেবার বাইরে রয়ে গেছে। ডিজিটাল ব্যাংকের কোনো ভৌগোলিক সীমা না থাকায় এটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছেও ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে পারবে, যা দেশের আর্থিক ব্যবস্থাকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলবে। জানা গেছে, আগামী বছরের মধ্যেই দেশে ডিজিটাল ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হতে পারে। এর আগে ডিজিটাল ব্যাংক অনুমোদনের প্রক্রিয়া নিয়ে দেশে-বিদেশে বিতর্ক ওঠায় এবার লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে চাইছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক শুরুতে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্সের জন্য আবেদন গ্রহণ করার কথা জানিয়েছিল। পরে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার সময় ২ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। আবেদনকারীদের ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৩১ ধারা অনুযায়ী নীতিগত লাইসেন্স দেওয়া হবে। এ জন্য উদ্যোক্তাদের সিলগালা করা আবেদনপত্রের সঙ্গে ৫ লাখ টাকা প্রসেসিং ফি ও সব নথি...