কিন্তু ২৯ সেপ্টেম্বর চাল বিতরণের পর তালিকার অসঙ্গতি প্রকাশ পায়। গ্রামবাসীরা বলছেন, একজন জনপ্রতিনিধি মিথ্যা তথ্য দিয়ে স্বচ্ছল আত্মীয়দের নাম রেখেছেন। আর যারা টাকা দিতে পারতেন, তাদের নামও তালিকায় ঢুকেছে। প্যানেল চেয়ারম্যান ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তাদের সহযোগিতাও অভিযোগে এসেছে। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। জেলা প্রশাসকও তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন। ভিডব্লিউবি কর্মসূচি দরিদ্র ও অসহায় নারীদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। সরকারের উচিত এখনই স্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়া চালু করা, স্থানীয় নেতাদের দায়বদ্ধতা বাড়ানো এবং ঘুষ-বিরোধী ব্যবস্থা নেওয়া। যাচাই-বাছাইয়ে স্বাধীন পর্যবেক্ষক রাখা এবং গ্রাম পর্যায়ে অভিযোগ জানানোর সহজ পোর্টাল চালু করা জরুরি। সম্পাদক কর্তৃক দি সংবাদ লিমিটেড -এর পক্ষে ৮৭, বিজয়নগর, ঢাকা থেকে মুদ্রিত এবং প্রকাশিত। কার্যালয় : ৩৬, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০। জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়তারা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডে...