দিপু নামের উপজেলা পরিষদের এক কর্মচারী বলেন, ‘প্রায় দুই সপ্তাহ আগে এক সকালে বানরটি ইউএনও স্যারের কার্যালয়ের ছাদে ঘোরাঘুরি করছিল। আমরা বানরটিকে কলা-রুটি খেতে দিয়েছি। বানরটি দু-তিন দিন উপজেলা পরিষদ এলাকায় ছিল। পরে জানলাম, পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মী আবেদ আলী বানরটি কৌশলে ধরে নিয়ে গেছেন।’ আজ সোমবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কাজ করছিলেন পরিচ্ছন্নতাকর্মী আবেদ আলী। এ সময় বানরটির বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কথা হয়। বানরটির খাবারের জন্য প্রতিদিন তাঁর ১০০ টাকা খরচ হচ্ছে। একপর্যায়ে তিনি ১২ হাজার টাকায় বানরটি বিক্রি করতে চান বলে জানান। পরে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে আবেদ আলী বলেন, ‘আমি বানর পালার জন্য ধরেছি; বিক্রি করব না। ১০–১২ দিন আগে উপজেলা পরিষদে কলা খেতে দিয়ে বানরটিকে ধরেছি। তখন বানরটি ছোটাছুটি করতে...