হিমায়িত খাবার থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, সবকিছু এখন ক্রেতার দোরগোড়ায় পৌঁছে যাচ্ছে। তবে প্রত্যন্ত ও দুর্গম অঞ্চলের মানুষের কাছে এসব সেবা পৌঁছে দিতে এখনও ডাকঘরের বিকল্প নেই। করোনাকালে যখন পৃথিবী থমকে গিয়েছিল, তখনো চলমান ছিল ডাকসেবা। কৃষকের ফল-সবজি শহরে পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ। সব ক্ষেত্রেই ডাকঘর ছিল সক্রিয়। জরুরি সেবার আওতায় একদিনের জন্যও বন্ধ হয়নি এই প্রতিষ্ঠান। তখনই প্রমাণ মেলে, ডাকঘর শুধু বার্তা আদানপ্রদানের মাধ্যম নয়, এটি মানুষের জীবনের সঙ্গে মিশে থাকা এক নির্ভরতার প্রতীক। প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় ডাকঘর এখন এক নতুন রূপে হাজির। ই-কমার্সের বিস্তারে ডাকঘর হয়ে উঠেছে অনলাইন ব্যবসায়ীদের অন্যতম ভরসাস্থল। ডিজিটাইজেশনের ফলে ডাকদ্রব্যের ট্র্যাকিং এখন হাতের মুঠোয়। পয়েন্ট অব সেলস (POS) মেশিনে সংযুক্ত বারকোড স্ক্যানের মাধ্যমে প্রেরক ও প্রাপকের তথ্য সংরক্ষণ করা হয়।...