২. ব্যক্তিগত সময়:ফ্লাইট মোডে রাখলে অবাঞ্ছিত কল, মেসেজ ও নোটিফিকেশন বন্ধ থাকে। তবে অ্যালার্ম কাজ করবে। ৩. নেটওয়ার্ক রিসেট:ফ্লাইট মোড ফোনের ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই ও সেলুলার সিগন্যাল সাময়িকভাবে বন্ধ করে। মোড চালু ও বন্ধ করলে নেটওয়ার্কের সমস্যা দূর হতে পারে। ৪. জরুরি পরিস্থিতিতে ব্যাটারি বাঁচানো:যেকোনো জরুরি মুহূর্তে ফোনের ব্যাটারি প্রয়োজন। ফ্লাইট মোড ব্যাটারি খরচ কমায়, যাতে প্রয়োজনীয় সময় ফোন ব্যবহার করা যায়। ৫. ব্যাটারি সংরক্ষণ:দূর্বল সেলুলার সিগন্যাল এলাকায় ফোন বারবার নেটওয়ার্ক খুঁজে ব্যাটারি খরচ করে। ফ্লাইট মোড চালু করলে এই খোঁজ বন্ধ হয় এবং ব্যাটারি দীর্ঘস্থায়ী হয়। সেখানে ওয়াই-ফাই,...