জুলাই আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে নিহত কলেজ শিক্ষার্থী হৃদয়ের লাশ তুরাগ নদীর কড্ডা ব্রিজের নিচে ফেলে দেওয়া হয়েছিল বলে আদালতে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। সোমবার (১৩ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ একটি মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় আদালতের বড় পর্দায় হৃদয়ের মৃত্যুর ভিডিও প্রদর্শন করা হলে পুরো ট্রাইব্যুনালকক্ষে নেমে আসে নীরবতা। উপস্থিত সবার চোখে জল টলমল করছিল। প্রসিকিউটর জানান, জিজ্ঞাসাবাদে কনস্টেবল আকরাম স্বীকার করেছে যে, সে হৃদয়কে গুলি করে হত্যার পর সহকর্মীদের সঙ্গে মিলে লাশ তুরাগ নদীর কড্ডা ব্রিজের নিচে ফেলে দেয়।আরও পড়ুনআরও পড়ুনঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‘কারাগার’ ঘোষণা ঘটনাটি ঘটে গত বছরের ৫ আগস্ট। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, কলেজপড়ুয়া হৃদয়কে কয়েকজন পুলিশ সদস্য মারধর করছেন। একপর্যায়ে একজন পুলিশ সদস্য দৌড়ে এসে পিঠে বন্দুক...