সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বা আমরা যাকে সংক্ষিপ্ত নামে জানি ‘এসএমআই’ বলে, তিনি আর কোনোদিন ফিরবেন না। ঢাবির কলা ভবনে ইংরেজি বিভাগের একটি কক্ষে পাইপ মুখে তিনি বই পড়তেন। পুরো কক্ষটাই ছিল বইয়ে ঠাঁসা। স্যারের ক্লাসে কখনো কোনো টুঁ শব্দটি হতো না। তাঁর পড়াবার স্টাইল, বাচনভঙ্গি ও অগাধ জ্ঞানের আলোকে আমরা সমৃদ্ধ হতাম। সেটা বহুকাল আগের কথা। কিন্তু অনেক ছাত্র-ছাত্রীর মতো আমার সাথে সেই দীর্ঘকাল আগের সম্পর্কটা অটুঁট ছিল। মূলত নিজস্ব কায়দায় ও দর্শনে তিনি ছিলেন শিক্ষকতায় অনন্য। তাঁর অনেক ছাত্র-ছাত্রী দেশে-বিদেশে স্বনামধন্য হয়েছেন। বড় সরকারি চাকরি করেছেন, রাষ্ট্রদূত হয়েছেন। তাঁকে নিয়ে অনেকেই লিখবেন, তাদের নিজস্ব উপলব্ধি ও এসএমআইকে নিয়ে তাদের সম্পৃক্ততা-অভিজ্ঞতা নিয়ে। অনেক সমৃদ্ধ লেখা হবে, অনেক অভিজ্ঞতার ভান্ডার থেকে লিখবেন। আমার মতো নগণ্য এক কথাশিল্পী ও সংগীতশিল্পীর লেখাটা কিন্তু...