আয় ও ঋণ নির্ভরতার কারণে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ জেলে পরিবার অবৈধ বা নিষিদ্ধ জাল ব্যবহার করেন। তবে তাদের মধ্যে ৯৩ শতাংশ জেলেই জানে না, এসব জালের কারণে নদীর ও সাগরের জীববৈচিত্র্য ব্যাপকহারে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং মাছের উৎপাদন ও প্রজনন হ্রাস পায়। বেঁচে থাকার তাগিদে তারা এসব অবৈধ ও নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল, মশারি, প্লাস্টিক জাল, বিন্দি, ঠেলা, খুটা জাল ব্যবহার করছে। তাতে প্রয়োজনীয় মাছ ধরার পাশাপাশি নানান প্রজাতির মাছের পোনা নির্বিচারে মারা যাচ্ছে। সঙ্গে মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত শৈবাল, অতিক্ষুদ্র জলজ প্রাণিসহ নানাবিধ প্রজাতি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। কোস্ট ফাউন্ডেশনের এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। সোমবার (১৩ অক্টোবর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন কোস্ট ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী, সহকারী...