সরকারি আইন অমান্য করে জাহাঙ্গীর আলমসহ তার সহযোগী ৫ জন মিলে জব্দকৃত পাথরগুলো ঐ রাতে ২ টার দিকে ৪টি ট্রাক্টর যোগে অধিকাংশ পাথর লুট করে নিয়ে যায়। প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান লুটতরাজের ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে গিয়ে পাথর রক্ষায় ব্যর্থ হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউ,এন,ও কে জানালে তিনি ডিমলা থানার এস আই আবুল কালামকে সেই রাতই ঘটনা স্থানে পাঠালে পাথর লুট কারীরা পুলিশ অফিসারের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পাথর লুটের ঘটনাটি প্রায় ২ সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন প্রকার মামলা দ্বায়ের করা হয়নি। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে অভিযান পরিচালনা করা হলেও যথাযথ আইন প্রয়োগ না করায় অবৈধ পাথর উত্তোলন কোনক্রমেই বন্ধ হচ্ছে না। অভিযানের পর এ অবৈধ কার্যক্রম দুই এক দিন বন্ধ থাকার পর...