তার পরের টুকু কেবল ই ইতিহাস। কাওয়ালীর একজন ভবিষ্যৎ তারকা হিসেবে নুসরাত ফতেহ আলি খানের সম্ভাবনা প্রথম অনুভব করেছিলেন ইংল্যান্ডের বার্মিংহাম শহরের এক রেকর্ড ব্যবসায়ী। তার নাম মোহাম্মদ আইউব।১৯৭৭ সালে একদিন সকালে তার হাতে পৌঁছালো কতগুলো টেপ, যাতে পাকিস্থানের নবীন কিছু গায়কের গান রেকর্ড করা ছিল। তার মধ্যে নুসরাত ফাতেহ আলি খানের কণ্ঠ তাকে চমকে দেয়। তিনি ঐ কণ্ঠের ব্যাপারে মন্তব্য করেছিলেন এমন যে আমরা দেবদূতের কণ্ঠের আওয়াজ পেলাম। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনতে থাকলাম কেবল ঐ একটা কণ্ঠই। আমরা উপলব্ধি করলাম যে আমরা এক বিশ্বমানের কণ্ঠ আবিষ্কার করেছি। একে আমাদের সারা দুনিয়ার সামনে তুলে ধরতে হবে।১৯৮০ সালে ইংল্যান্ডেই নুসরাত ফাতেহ আলি খানের সাথে মোহাম্মদ আইউব এর প্রথম সাক্ষাৎ আর সেখানেই নুসরাত ফাতেহ আলি খানকে আমন্ত্রণ জানানো হলো প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডে কিছু...