চাষীরা জানান, বিসিকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের বার্ষিক লবণ চাহিদা ২৬.১০ লক্ষ মেট্রিক টন, অথচ চলতি মৌসুমে কক্সবাজার জেলায় উৎপাদিত হয়েছে প্রায় ৩১ লক্ষ মেট্রিক টন লবণ। এতে দেশের চাহিদার তুলনায় ৪.৯০ লক্ষ মেট্রিক টন লবণ উদ্বৃত্ত রয়েছে। তারা অভিযোগ করেন, বাস্তবে লবণের ঘাটতি না থাকা সত্ত্বেও একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিদেশ থেকে লবণ আমদানির পাঁয়তারা করছে, যা দেশীয় লবণ শিল্পকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। সংগ্রাম পরিষদের সদস্য সচিব আতাউর রহমান বলেন,“মাঠ পর্যায়ে চাষীরা মণপ্রতি লবণ বিক্রি করছেন ৩০০–৩২০ টাকায়, যেখানে উৎপাদন খরচই ২২০–২৫০ টাকা। অথচ বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেটজাত লবণ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪০–৪৫ টাকায়। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে চাষীরা টিকে থাকতে পারছেন না।” হোয়ানক মোহরাকাটার লবণ চাষী নুরুল কবির বলেন,“ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণের নামে বিদেশি লবণ আমদানির অনুমতি নিয়ে...