‘Freelancing’ শব্দের আভিধানিক অর্থ ‘মুক্তপেশা’। অর্থাৎ, কোনো প্রতিষ্ঠান বা অফিসে চাকরি না করেও ইন্টারনেটের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন করে পারিশ্রমিক অর্জন করাই হলো ফ্রিল্যান্সিং। এটি একধরনের স্বাধীন পেশা যেখানে আপনি নিজের সময় ও জায়গা বেছে নিয়ে কাজ করতে পারেন। একাধিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করা যায় এবং আয়ের উৎসও বহুমুখী হয়। নব্বইয়ের দশকে ইন্টারনেটের প্রসারের সঙ্গে ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু হয়। এখন এটি বৈশ্বিক কর্মক্ষেত্রের বড় একটি অংশে পরিণত হয়েছে। ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী ফ্রিল্যান্সারদের মোট আয় ছিল প্রায় ৪.৯২ বিলিয়ন ডলার—যা ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। বর্তমানে দেশে রয়েছে সাড়ে ৬ লাখের বেশি সক্রিয় ফ্রিল্যান্সার। বৈশ্বিক র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম, যা দেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য গর্বের...