ঢাকা: অমলেন্দু বিশ্বাস। বিগত শতাব্দীর এক অনন্যসাধারণ, কিংবদন্তিতুল্য যাত্রা প্রতিভা। আজ তার ৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি ছিলেন একাধারে অভিনেতা, নির্দেশক, সংগঠক, প্রযোজক, যাত্রাপালাকার ও সংস্কারক। যাত্রার যাত্রাপথ কখনও ছিল না নির্বিঘ্ন। বহু সমস্যা-সংকটের মধ্যে এর পালাবদল ঘটেছে। ঔপনিবেশিক ও স্বৈরাচারী শাসনামলে যাত্রা বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে বারবার; কিন্তু কখনও হারিয়ে যায়নি।যুগে যুগে এমন কিছু প্রতিভাদীপ্ত যাত্রাশিল্পীর সন্ধান আমরা পাই, যারা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও ঐতিহ্যবাহী এ শিল্পকে লোকায়ত জনপদে জনপ্রিয় ও সমৃদ্ধ করে গেছেন। তাদের পুরোভাগে ছিলেন অমলেন্দু বিশ্বাস। তার আগে ও পরে আরও অনেক গুণী শিল্পী ছিলেন। কিন্তু তাদের জনপ্রিয়তা ছিল মূলত অভিনয়কেন্দ্রিক।সমকালীন চিন্তা, চেতনা ও জীবনঘনিষ্ঠ উপলব্ধি না থাকার কারণে তারা কেউ তার মতো সমপর্যায়ের ব্যক্তিত্ব হতে পারেননি। গুণী শিল্পীদের মধ্যেও তিনি ছিলেন ব্যতিক্রম। এ ক্ষেত্রে অমলেন্দু বিশ্বাসের প্রতিভাকে আমরা ‘মেঘনাদ বধ’...