হাঁচি আসা আসলে শরীরের এক ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। যখন নাক বা শ্বাসনালিতে ধুলো, জীবাণু বা অন্য ক্ষতিকর উপাদান ঢোকে, তখন শরীর জোরে বাতাস বের করে সেই উপাদানগুলোকে বের করে দিতে চায় — সেটাই হাঁচি। তাই হাঁচি আসা মানেই শরীর নিজেকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, হাঁচির সময় বাতাস প্রায় ১০০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার গতিতে নাক দিয়ে বের হয়। কিন্তু অনেকেই লজ্জা বা সামাজিক কারণে হাঁচি আটকে রাখেন, যা অত্যন্ত বিপজ্জনক অভ্যাস। হাঁচি জোর করে থামিয়ে দিলে শরীরের ভেতরে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়, যা একাধিক অঙ্গে ক্ষতি করতে পারে। কানে: হাঁচির সময় তৈরি হওয়া চাপ কানের ভেতরে গিয়ে পর্দা ফাটিয়ে দিতে পারে, ফলে শ্রবণশক্তি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে। চোখে: হঠাৎ চাপের কারণে চোখের সূক্ষ্ম নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, এমনকি দৃষ্টিশক্তি...