আফজাল হোসেন বলেন, আমাদের এখন আয়ের তুলনায় ব্যয় বেশি। এক টাকা আয় করতে আমরা দুই টাকা ব্যয় করি। এটি পূর্বে আরও বেশি ছিল, তখন এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয় হতো। আমাদের পরিকল্পনা হলো আয়-ব্যয় পার্থক্য কমিয়ে আনা এবং ভাড়া বৃদ্ধি করে আর্থিক সক্ষমতা বাড়ানো। আমাদের বর্তমান ভাড়া প্রায় ১০ বছর আগের মূল্যে নির্ধারিত, সেই সময় থেকে টুইল, মেইনটেন্যান্স ও স্টাফ বেতনসহ অন্যান্য খরচ বেড়েছে। পেনশনেও প্রায় ১০০০ কোটি টাকা খরচ হয়, যা অপারেটিভ কস্টের অংশ। তিনি বলেন, আমাদের মোট আয়ের ৮০-৯০ শতাংশ আসে ট্রেন অপারেশন থেকে। বাকি ১০ শতাংশ আসে নন-রেল ব্যবসা থেকে, যেমন অপটিক্যাল ফাইবার, রেলওয়ে ল্যান্ড এবং স্ক্র্যাপ। যদিও স্ক্র্যাপের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের উপর নির্ভরশীল, আমরা যা পারি তা থেকে আয়ের সুযোগ বাড়াচ্ছি। এছাড়া নতুনভাবে ল্যান্ড...