কয়রার দেয়াড়া গ্রামের শরিফুল ইসলাম বলেন, দশহালিয়া, হরিণখোলা, তেঁতুলতলা, কাট কাটা বাঁধ নড়বড়ে অবস্থায়। দুর্যোগ কিংবা বর্ষায় অধিক জোয়ারের সময় আতঙ্কে থাকেন কয়রাবাসী।কয়রা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, উপকূলীয় জেলা খুলনা দেশের অন্যতম জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দুর্যোগকবলিত অঞ্চল। ঘূর্ণিঝড় আর জলোচ্ছ্বাস হলে যে কয়টা জনপদ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, খুলনার কয়রা তার মধ্যে অন্যতম। ভাঙনের পর বেড়িবাঁধ জোড়াতালি দিয়ে যাচ্ছে প্রতিবছর। একেবারে ভালোভাবে মজবুত করলে বারবার প্রকল্প নেওয়া যায় না তাই এই ফন্দি পাউবো আর ঠিকাদার সিন্ডিকেটের। পাইকগাছার শান্তা এলাকার শাফায়াত হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ শান্তা লঞ্চ পাশবর্তী কুমখালী ( খুদখালী) এলাকায়। নদী ভাঙনকবলিত এলাকা। বিগত ১০ বছর যাবত এই এলাকায় ভাঙন রোধে কাজ চলছে। কাজের কোন অগ্রগতি নাই। টেন্ডার হয় কাজ হয়।...