পাটগ্রাম উপজেলার উফারমাড়া গ্রামের শিক্ষক ইমদাদুল হক মোল্যা বলেন, ‘হেমন্ত এলেই আমরা বুঝি, নবান্ন আর নতুন ধানের পিঠার মৌসুম চলে এসেছে। এই সময়টা যেন গ্রামের প্রাণ ফেরানোর ঋতু।’স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে পাটগ্রাম উপজেলার ঘরে ঘরে পাতলা কাঁথা, চাদর ও কম্বল খাটে জায়গা পেতে শুরু করেছে। দিনে রোদ থাকলেও রাত নামলেই হালকা শীতের অনুভূতি বাড়ছে, বিশেষ করে মধ্যরাতের পর শীতের আমেজ আরও ঘন হয়ে উঠছে।শীত আসছে, এসির যেসব কাজ না করলে বিপদএদিকে ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বদলে যাচ্ছে গ্রামের অর্থনীতির চিত্রও। কৃষকের ঘরে নতুন ধান, গুড় বিক্রি, আর নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগে প্রাণ ফিরে পাচ্ছে পাটগ্রামের অর্থনীতি। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে পাটগ্রাম উপজেলার ঘরে ঘরে পাতলা কাঁথা, চাদর ও কম্বল খাটে জায়গা পেতে শুরু করেছে। দিনে রোদ থাকলেও রাত...