১৩ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০১ এএম অন্তর্বর্তী সরকার ও সেনাবাহিনীর মধ্যে বিরোধ সৃষ্টির অপচেষ্টা চলছে শুরু থেকেই। পর্যবেক্ষকদের মতে, পতিত স্বৈরাচার, তার মদদদাতা ভারত এবং দেশের ভেতরের কিছু মহল এর সঙ্গে জড়িত। বলার অপেক্ষা রাখে না, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতন ও বিদায়ে সেনাবাহিনী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। কার্যত সেনাবাহিনী স্বৈরাচারের নির্দেশ মানতে অস্বীকার করার ফলেই ছাত্র-জনতার বিজয় নিশ্চিত হয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সেনাবাহিনী অগ্রবর্তী ভূমিকা রাখে। সরকার গঠনে অভ্যুত্থনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের সুনির্দিষ্ট ভূমিকা ছিল। দেশের রাজনৈতিক দলগুলোও এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিল। এই বিবেচনায় বলা যায়, অন্তর্বর্তী সরকার, সেনাবাহিনী, ছাত্রনেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধতা ও সম্মিলিত সিদ্ধান্তই গণঅভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে নিয়ামক ভূমিকা রাখতে পারে। অথচ এই চতুর্শক্তির মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে মতপার্থক্য ও মতভিন্নতা...