বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উপাত্ত সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশগুলো, নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা, গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর জোর দেয়। সেই অধ্যাদেশগুলোতে সাধারণত ব্যক্তিগত ডেটার মালিকানা, ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য সম্মতি এবং ডেটা অপব্যবহার রোধে বিভিন্ন বিধান অন্তর্ভুক্ত থাকে। ব্যক্তিগত তথ্যকে উন্মুক্ত, অভ্যন্তরীণ, গোপনীয় ও সীমাবদ্ধ এই চার শ্রেণিতে বিভক্ত করে ৫৭টি ধারায় প্রণীত ‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। অধ্যাদেশে উপাত্ত সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে উপাত্তধারীর সম্মতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, তথ্যের অপব্যবহার ঠেকাতে ‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’, জাতীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এবং ‘সাইবার সুরক্ষা (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর মাধ্যমে একটি সমন্বিত সাইবার গভর্নেন্স কাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে, যা দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তাকে নতুন...