এছাড়া আমাদের উঠানে একটু চাল বা খাবার জাতীয় কিছু ফেললেই নানান প্রজাতির পাখি এসে হাজির হত। পাখিদের চাল খুটে খাওয়ার দৃশ্য ছিল আমার জন্য খুবই আনন্দের। এই দৃশ্যের চেয়ে দ্বিগুণ আনন্দের হল বাবুই পাখির বাসা দেখা। সাধারণত তাল গাছে বাসা তৈরি করে এই শিল্পী পাখি। নিখুঁত আর এতই সৃষ্টিশীল কাজ যে বাবুইকে শিল্পী না বলে উপায় নেই। বাড়ির পাশে এক গাছেই দেখতাম শত শত পাখির বাসা। তবে সবচেয়ে কষ্টের ব্যাপার হল, এখন আর আগের মত পাখিদের দেখা পাই না। সকাল হতে হতে পাখির যে কিচিরমিচির কানে ভেসে আসত, তা এখন আর পাই না। আর বাবুই পাখির বাসা হারিয়ে গেছে বললে হয়ত ভুল হবে না। আমার মনে হয়, এর জন্য দায়ী আমরাই। আমরা হামেশাই গাছ...