মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল হওয়ায় ক্ষমতাচ্যূত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের কয়েকজন শীর্ষ নেতা এরইমধ্যে নির্বাচনের অযোগ্য হয়ে পড়েছেন। পাশাপাশি চাকরি হারাতে হচ্ছে সরকারি কর্মে থাকা বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকেও।আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি সংসদ সদস্য হওয়ার বা থাকার যোগ্য হবেন না- এমন বিধান রেখে আইন সংশোধন করা হয়েছে। পাশাপাপি কোনো সরকারি পদেও অধিষ্ঠিত হতে পারবেন না। ফলে অভিযোগ দখিল হওয়া একশ’ জনের মধ্যে যারা সরকারি চাকরিজীবী রয়েছেন তারা চাকরি হারাবেন, বাদবাকিরা নির্বাচন করার সুযোগ হারিয়েছেন। যদিও সংবিধান মতে, নৈতিক স্খলনজনিত কোনো ফৌজদারী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে যদি দুই বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং মুক্তি লাভের পর ৫ বছর পার না হলে তিনি সংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্য...