মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল কলেজ অব উইসকনসিনের রেডিয়েশন বিশেষজ্ঞ ড. জন মোল্ডার জানান, ওয়াই-ফাই রেডিয়েশন নিয়ে গবেষণা বহু বছর ধরেই চলছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো শক্ত বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে, এটি মানুষের শরীরের জন্য গুরুতর ক্ষতির কারণ হয়। ওয়াই-ফাই এবং মোবাইল ফোন উভয়ই তথ্য আদান–প্রদানে রেডিও ওয়েভ ব্যবহার করে। উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির রেডিয়েশন যেমন এক্স-রে বা গামা রশ্মি শরীরের ক্ষতি করতে পারে, কিন্তু ওয়াই-ফাইয়ের রেডিয়েশন অনেক নিম্নমাত্রার—যা সাধারণত নিরাপদ বলে মনে করেন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ। ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ার অধ্যাপক ড. কেনেথ ফস্টার জানান, “একটি ওয়াই-ফাই রাউটার সারাক্ষণ রেডিয়েশন ছড়ায় না। এটি অধিকাংশ সময় ‘অপেক্ষমাণ অবস্থায়’ থাকে, শুধুমাত্র তথ্য পাঠানোর সময় সক্রিয় হয়—তা-ও মোট সময়ের মাত্র ০.১ শতাংশ।” তিনি বলেন, “রাউটার থেকে দূরে থাকলে শরীরে রেডিয়েশনের প্রভাব আরও কমে যায়।” তবে সবাই যে...