উত্তরাঞ্চলের কৃষিতে বিপ্লব আনা বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) অদ্যাবধি সব কৃষক বিশেষ করে প্রান্তিক কৃষকের জন্য ‘বিতর্ক হয়রানি ও দুর্নীতিমুক্ত’ সেচের পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারেনি। অথচ উত্তরবঙ্গের কৃষিতে সেচকে কেন্দ্র করেই প্রতিষ্ঠানটির যাবতীয় কর্মকা- পরিচালিত হয়ে থাকে। বাস্তবে দীর্ঘদিন ধরে পানিকে কেন্দ্র করেই বিএমডিএর এক শ্রেণির অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং গভীর নলকূপের অপারেটরদের যোগসাজশে প্রকাশ্যে পরিচালিত হচ্ছে সেচ বাণিজ্য, যা এতদিনেও নির্মূল করা যায়নি।প্রতি বছর উত্তরবঙ্গে বোরো ও আলুর মৌসুমে দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়ে কৃষকের কপালে। এ সময়ে সার, বীজ ও কীটনাশকের পাশাপাশি লাখ লাখ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বেড়ে যায় বহু গুণ। তীব্র খরা ও আশানুরূপ বৃষ্টিপাত না হলে সেচের পানির চাহিদা বেড়ে যায় ব্যাপকভাবে। আর এই চাহিদার কারণেই এ সময়ে বিএমডিএর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী। সংশ্লিষ্টরা বিশেষ...