তিনি আরও বলেন, প্রকল্পটি পাইলট হিসেবে শুরু হবে এবং এক মাসের মধ্যেই এর পরীক্ষামূলক কার্যক্রম চালু করা সম্ভব হবে। এখন অনেক বাস যেখানে-সেখানে থেমে যাত্রী তোলে, এতে জ্যাম ও দুর্ঘটনা বাড়ে। আমরা চাই এই বিশৃঙ্খলা থেকে বেরিয়ে আসতে। নির্ধারিত কাউন্টার ব্যবস্থা চালু হলে যাত্রীরা আরও নিরাপদ ও স্বস্তিতে চলাচল করতে পারবেন। রাজধানীতে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে সিগন্যালাইজেশন প্রকল্পও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বর্তমানে সাতটি সিগন্যাল সিস্টেম চালু হয়েছে এবং আরও ১৬টি গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারসেকশনে সিগন্যাল স্থাপনের কাজ চলছে। প্রথম দিকে মানুষকে নতুন সিগন্যাল ব্যবস্থায় অভ্যস্ত করতে কিছুটা সময় লেগেছে। তবে এখন আমরা ইতিবাচক পরিবর্তন দেখছি। দুই মাসের মধ্যে আরও কয়েকটি সিগন্যাল চালু হবে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টার এই বিশেষ সহকারী প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী...