পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। ছিলেন বরিশাল বিএম কলেজ ছাত্রলীগের নেতা। বিগত সময়ে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের অশির্বাদে অন্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দখল, জাল সনদে প্রিন্সিপাল বনে যাওয়াসহ নানা অপকর্ম করেছেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১১ মামলার আসামি তিনি। এছাড়া পুলিশ পেটানো মামলারও চার্জশিটভুক্ত ফেরারি আসামি। বলছি আনিসুর রহমান সোহাগের কথা। যিনি এখন ভোলপাল্টে একটি ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় বেপরোয়া। ফেসবুকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও এখন সেসব পোস্ট এডিট করে আন্দোলনের পক্ষে নতুন পোস্ট করেছেন। ছাত্র হত্যা মামলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করলেও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এক দিনের ব্যবধানে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত সচিব-২ হাফিজুর রহমান লিকুর অবৈধ সম্পদ দেখভাল করেন তিনি। সম্প্রতি মিজানুর রহমান নামের...