সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি হচ্ছে হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম সচল রাখা। মাত্র একজন পরিচ্ছন্ন কর্মী রয়েছে হাসপাতালে। ফলে কোনক্রমেই এটির পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম সচল রাখা সম্ভব হয় না। আউটসোর্সিং কর্মচারী থাকলেও তাঁদের বেতন দীর্ঘদিন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে। ফলে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে।কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ শংকর প্রসাদ অধিকারী জানান, খুব স্বল্পসংখ্যক জনবল দিয়ে এখন হাসপাতালের বহির্বিভাগের দৈনিক ২৫০-৩০০ রোগী ছাড়াও প্রতিদিন ভর্তি থাকা ৬০-৭০ জন রোগীর যথাযথ চিকিৎসা সেবা সচল রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। জরুরি বিভাগও সামলে...