ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বা করিম বেনজেমাদের মতো তারকাদের নিয়ে সৌদি আরব যেমন ফুটবল বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, তার আগে চীনও একই লক্ষ্যে একটি সুপার লিগ তৈরির চেষ্টা করেছিল। হাভিয়ের মাচেরানো, কার্লোস তেভেজদের মতো তারকাদের উড়িয়ে আনলেও সেই প্রকল্প ব্যর্থ হয় এবং গুয়াংজু এভারগ্রান্ডের মতো ক্লাবগুলো দেউলিয়া হয়ে যায়।তবে ফুটবলকে ঘিরে চীনের সেই নীতি এখন ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেছে। এখন ফুটবলকে হাতিয়ার করেই বিশ্বজুড়ে নিজেদের প্রভাব ও সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে দেশটি। মোজাম্বিক, মালি এবং তানজানিয়ার মতো আফ্রিকান দেশগুলো এখন চীনের অর্থায়নে নির্মিত আধুনিক এবং শীর্ষ স্তরের স্টেডিয়ামে নিজেদের হোম ম্যাচ খেলে। কঙ্গোর কিনশাসায় অবস্থিত ৮০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার ‘স্তাদে দেস মার্টার্স’ কিংবা আইভরি কোস্টের ৬০ হাজার ধারণক্ষমতার অলিম্পিক স্টেডিয়াম তার মধ্যে অন্যতম। আফ্রিকা মহাদেশে ২০২৬ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের জন্য যে মাঠগুলো ব্যবহৃত...