মজার ব্যাপার, কেউ যদি সার্চ বারে অশালীন শব্দসহ প্রশ্ন করে—তাহলে গুগল সরাসরি ওয়েবসাইটের লিংক দেখায়, এআই ওভারভিউ আর আসে না। এটা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ আলোচনায়। এআই নীতিমালা বিশেষজ্ঞ ড. কোবি লেইন্স এক অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। তিনি জানান, সন্তানকে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে বলেন যেন কথোপকথন রেকর্ডে কোনও এআই ট্রান্সক্রিপশন সফটওয়্যার ব্যবহার না করা হয়। কিন্তু চিকিৎসক জানান, সময়ের অভাবে সেটি বন্ধ করা সম্ভব নয়—তাকে অন্য কোথাও যেতে হবে। লেইন্স বলেন, ব্যক্তিগতভাবে প্রতিরোধ করা কঠিন। শিল্পখাতের চাপ এত বেশি যে প্রায় সব ক্ষেত্রেই এআই ব্যবহারের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। চ্যাটজিপিটি, গুগল জেমিনি সবই এআই চালিত টুল। মোবাইল ফোন, সোশ্যাল মিডিয়া, নেভিগেশন অ্যাপ, ব্যাংকিং সিস্টেম, কাস্টমার সার্ভিস, এমনকি প্রেম খোঁজার ডেটিং অ্যাপেও এখন এআই কাজ করছে।এটি চাকরির আবেদন বাছাই, ভাড়ার আবেদন যাচাই,...