কোভিড মহামারির সময় ২০২০ সালে পুরোদমে কাজ শুরু করেছিলেন রোজী আহমেদ। ব্যবসা এখন বেড়েছে। সব খরচ বাদ দিয়ে মাসে চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা লাভ থাকে বলে জানালেন রোজী আহমেদ। কারখানা ঘুরে দেখার সময় ‘রুবিনা’ ও ‘এলিনি’র গল্প বললেন তিনি। ৭০ হাজার জোড়া ‘রুবিনা’ আর ‘এলিনি’ গ্রিসে যাচ্ছে। এগুলো স্লিপারের নাম। হোটেল, রেস্টুরেন্টে এগুলো ব্যবহার করা হয়। ১১ হাজার জোড়া এলিনি আর রুবিনা গ্রিসে পৌঁছে গেছে। বাকিগুলো তৈরির কাজ চলছে। তাই এই শাখায় নারীদের ব্যস্ততা একটু বেশি। বাগেরহাট শহরের কাছেই কোনডোলা গ্রামের মেয়ে রোজী। এইচএসসি পর্যন্ত পড়ার পর পারিবারিকভাবেই মোজাহিদ আহমেদের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। এরপর সন্তানের জন্ম, সংসার সামলে আর পড়াশোনা হয়নি। কোনো চাকরি করাও হয়নি। ব্যবসায় রোজীর আসাটা ছিল শখের বসে, অনলাইনে একটি পেজ খুলেছিলেন, নাম দিয়েছিলেন ‘অর্গানিক...