বৃহস্পতিবার বেইজিং ঘোষণা করে, জাতীয় নিরাপত্তা এবং পরমাণু অস্ত্র তৈরির ব্যবাহার রোধ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতার কারনে সামরিক বাহিনীতে দ্বৈতভাবে ব্যবহারযোগ্য খনিজ উপাদানগুলোর রফতানি নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীন। শনিবার (১১ অক্টোবর) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করা এক বার্তায় চীনের এই ঘোষণার সমালোচনা করে ট্রাম্প বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে চীনের অবস্থান চরমভাবে শত্রুতাপূর্ণ। তারা নিজেদের ইচ্ছেমতো রফতানিনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। সামরিক ক্ষেত্রে ব্যবহারের উপযোগী খনিজগুলোর রফতানি নিয়ন্ত্রণ করা হলে শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, সব দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ ‘বেইজিং যদি এই অপ্রত্যাশিত অবস্থান থেকে সরে না আসে, যদি রফতানিনীতি শিথিল না করে— তাহলে আগামী ১ নভেম্বর থেকে চীনের ওপর ১০০ শতাংশ অতিরিক্ত রফতানি শুল্ক চাপানো হবে। অর্থাৎ, বর্তমানে দেশটির ওপর যে শুল্ক বিদ্যমান, সেটির ওপর আরও ১০০ শতাংশ শুল্ক চাপবে।’ গত আগস্ট মাসে...