দীর্ঘ যুদ্ধ গাজার আকাশচুম্বী মিনারগুলোকে প্রায় নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। যেসব মসজিদে একসময় রোজকার প্রার্থনায় মুখর থাকত গাজা, এখন সেগুলো ধুলা আর ভাঙা ইটের স্তূপে পরিণত। টানা ইসরায়েলি হামলায় গাজা উপত্যকার অধিকাংশ মসজিদ এখন শুধুই ধ্বংসাবশেষ। ইতিহাসের সাক্ষ্য বহনকারী প্রাচীন স্থাপত্য, সুউচ্চ মিনার আর প্রার্থনার স্থানগুলো এখন মাটি চাপা। তবু এই ধ্বংসস্তূপের মধ্যেও থেমে যায়নি আজান; মাইক না থাকলেও গলার স্বরে ডেকে যান মুয়াজ্জিনরা, আর ধ্বংসপ্রাপ্ত মসজিদের পাশে বসে নামাজে দাঁড়ান স্থানীয়রা। দ্য ফিলিস্তিন ইনফরমেশন সেন্টার জানায়, দীর্ঘ যুদ্ধ গাজার আকাশচুম্বী মিনারগুলোকে প্রায় নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। যেসব মসজিদে একসময় রোজকার প্রার্থনায় মুখর থাকত গাজা, এখন সেগুলো ধুলা আর ভাঙা ইটের স্তূপে পরিণত। শুজাইয়্যা এলাকার বাসিন্দা আবু খালেদ আল-নাজ্জার জানান, “বাবার কণ্ঠস্বর জানার আগেই মুয়াজ্জিনের কণ্ঠ চিনতাম। পঞ্চাশ বছর ধরে এখানে নামাজ...