গাজায় শিশু, সাংবাদিক আর উদ্ধারকর্মী—যারা গত দুই বছর ধরে নিজের চোখের সামনে সহকর্মী ও আপনজনদের মরতে দেখেছে—এখন কিছুটা আশায় বুক বাঁধছে। তাদের কাছে হয়তো মনে হচ্ছে, দুঃস্বপ্নটা এবার শেষের দিকে।একইভাবে ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবারের লোকজন—যারা ভেবেছিল, হয়তো আর কখনো প্রিয়জনকে ফিরে পাবে না—তাদের মধ্যেও এখন স্বস্তি। এ স্বস্তি আমাদেরও স্পর্শ করে। তবু, এ অস্ত্রবিরতির ভবিষ্যৎ কতটা স্থায়ী হবে—সেই প্রশ্ন থেকে যায়।এর আগেও এমন সময় এসেছে। জানুয়ারির এক ভিডিও এখনো চোখে ভাসে, যেখানে ২৮ বছর বয়সী আলজাজিরার সাংবাদিক আনাস আল-শারিফ লাইভ সম্প্রচারে নিজের প্রেস ভেস্ট আর হেলমেট খুলে ফেলে আনন্দে ভেসে যাওয়া ভিড়ের মধ্যে উঠে দাঁড়ায়। সেই অস্ত্রবিরতি তখন অনেককেই মুক্তি এনে দিয়েছিল। গাজায় খানিকটা স্বস্তিও এসেছিল। কিন্তু মাত্র দুই মাস পরই ইসরায়েল সেই চুক্তিকে ছিঁড়ে ফেলে। এক রাতেই তারা গাজায় শতাধিক...