কিয়েভের দাবি, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা কমে গেছে, কারণ বিশ্ব এখন মূলত গাজার যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নেই মনোযোগ দিচ্ছে। ট্রাম্প সম্প্রতি ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ ঘোষণা করেন এবং আগস্টে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেন, যদিও ইউরোপের যুদ্ধ নিয়ে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। জেলেনস্কি এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, “আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে অত্যন্ত ইতিবাচক ও ফলপ্রসূ আলোচনা করেছি। মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার জন্য তাকে অভিনন্দন জানাই।” তিনি আরও বলেন, “যদি একটি অঞ্চলে যুদ্ধ থামানো যায়, তাহলে অন্যত্রও সম্ভব, যার মধ্যে রয়েছে রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধ করাও।” দুই নেতার সম্পর্ক সম্প্রতি উষ্ণ হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউসের এক বৈঠকে উত্তপ্ত আলোচনার পর ট্রাম্প এখন রাশিয়ার প্রতি কঠোর অবস্থান নিচ্ছেন এবং ইউক্রেনের প্রতি সহানুভূতিশীল মনোভাব দেখাচ্ছেন। গত সেপ্টেম্বর...