তিনি বলেন, ডিজিটাল ব্যাংক প্রচলিত ব্যাংকের বিকল্প নয়, বরং একটি নতুন ধরনের সেবা প্ল্যাটফর্ম। এটি নির্দিষ্ট একটি গ্রাহকগোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে চালু করা হবে, যাদের এখনো প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনা যায়নি।ডিজিটাল ব্যাংকের আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরিফ হোসেন বলেন, আগ্রহীদের জন্য কঠোর নীতিমালা নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনকারীদের প্রযুক্তি ও ফিনটেক দক্ষতা থাকতে হবে এবং তাদের সামর্থ্য যাচাইয়ের জন্য একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হবে।তবে, আগের সরকারের আমলে ‘নগদ’ ও ‘কড়ি’ নামে যে দুটি প্রতিষ্ঠানকে প্রাথমিক অনুমোদন (এনওসি) দেওয়া হয়েছিল, সেগুলো নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। বাংলাদেশ ব্যাংক তদন্তে জানতে পারে, এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কিছু ‘ভৌতিক’ কোম্পানির সম্পৃক্ততা রয়েছে। এর মধ্যে নগদ ‘ডিজিটাল কারেন্সি’ ইস্যু করে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়, যদিও এটি ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেখানে বিদ্যমান এমএফএস অপারেটরদের কার্যক্রমেই...