মিশরে তিন দিনের নিবিড় আলোচনা শেষে ইসরায়েল ও হামাস একটি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সক্রিয় মধ্যস্থতায় হওয়া এই চুক্তিকে বলা হচ্ছে ‘একটি বড় কূটনৈতিক সাফল্য’। তবে, এ যুদ্ধবিরতি কতটা স্থায়ী বা কার্যকর হবে—সেই প্রশ্নই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, হামাস ২০ জন জীবিত এবং ২৮ জন মৃত জিম্মিকে ফেরত দেবে। ইসরায়েল মুক্তি দেবে প্রায় দুই হাজার ফিলিস্তিনি বন্দিকে এবং গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু করবে। একই সঙ্গে প্রতিদিন গাজায় প্রবেশ করবে শত শত ত্রাণবাহী ট্রাক, যার মাধ্যমে খাদ্য, ওষুধ, গ্যাস ও জ্বালানি সরবরাহ করা হবে।এ চুক্তির পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি একদিকে যেমন ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছেন, অন্যদিকে হামাসকে হুঁশিয়ার করেছেন ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে। তার প্রতিনিধিদল যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলো—মিশর,...