গর্ভধারণের পর থেকেই মায়ের এবং গর্ভের শিশুর সুস্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়। এ সময় জীবনযাপন, চলাফেরা এবং খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে আনে। গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাদ্যের মধ্যে খেজুর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচিত। আমেরিকার ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন (NCBI)-এর এক গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থার ৩৫ সপ্তাহ পর থেকে প্রতিদিন ছয়টি করে খেজুর খাওয়া মা ও অনাগত শিশুর জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই অভ্যাস শুধু গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে না, সন্তান জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়াও সহজ করে তোলে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যেসব নারী নিয়মিত খেজুর খেয়েছেন, তাদের সার্ভিক্স অনেক বেশি ফ্লেক্সিবল ছিল। ফলে সন্তান প্রসবের সময় লেবার পিরিয়ড তুলনামূলকভাবে কম ছিল এবং প্রসবও হয়েছে সহজভাবে। গর্ভাবস্থার শেষ দিকে একজন নারীর শরীরে অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয়। খেজুরে থাকা প্রচুর...