হাসপাতালের গেটের সামনে থাকা এম্বুলেন্সগুলোর সিরিয়াল পেতে দিতে হয় ৫০০ টাকা পর্যন্ত ঘুষ। যে এম্বুলেন্সটি সিরিয়ালে থাকে, রোগী বা স্বজনদের তাকে ভাড়া করতেই হয়—অন্য কোনো এম্বুলেন্স নেওয়ার সুযোগ নেই। রোগীর পরিবার অন্য এম্বুলেন্স নিতে চাইলে বাধার মুখে পড়তে হয় সিন্ডিকেটের সদস্যদের কাছে। রোগীর স্বজনরা জানিয়েছেন, ঢাকাসহ দূরবর্তী এলাকায় রোগী নেওয়ার সময় এক হাসপাতাল থেকে পাশের অন্য হাসপাতালে গেলেও চালকেরা অতিরিক্ত ভাড়া দাবি করেন, না দিলে খারাপ আচরণ করেন। এতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন নিম্নবিত্ত ও অসহায় রোগীর পরিবারগুলো। এ প্রসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব সুমীর চক্রবর্তী। তিনি লিখেছেন— “ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালের মেইন গেইটে এম্বুলেন্সের সিরিয়াল এবং ভাড়া বাণিজ্য চলছে। ৫০০ টাকায় দেওয়া হয় সিরিয়াল, যে এম্বুলেন্স থাকবে সিরিয়ালে তাকে ভাড়া নিতে হয় বাধ্য...