ভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রপন্থী নেতা মারিয়া কোরিনা মাচাদো শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন। সমালোচকেরা বলছেন, তিনি একসময় গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন এবং নিজ দেশের সরকার পতনে বিদেশি হস্তক্ষেপের আহ্বান করেছিলেন। নোবেল কমিটি মাচাদোকে গণতন্ত্রের প্রতীক ও সাহসিকতার প্রতিমূর্তি হিসেবে বর্ণনা করেছে। ভেনেজুয়েলায় স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে তিনি দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। কমিটির চেয়ারম্যান জর্গেন ওয়াটনে ফ্রাইডনেস বলেন, “মাচাদো দেখিয়েছেন, গণতন্ত্রের হাতিয়ারই শান্তির হাতিয়ার। অন্ধকার সময়েও তিনি স্বাধীনতার শিখা জ্বালিয়ে রেখেছেন।” ফ্রাইডনেস আরও জানান, মাচাদোকে গত বছর আত্মগোপনে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল, তবুও তিনি দেশ ছাড়েননি। তাঁর এই সিদ্ধান্ত লাখো নাগরিককে অনুপ্রাণিত করেছে। নোবেল ঘোষণার কিছুক্ষণের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউস থেকে এ পুরস্কারের সমালোচনা আসে। তাদের মতে, এই পুরস্কারে “শান্তির চেয়ে রাজনীতি” বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে...