বিএফআইইউ এই অনুসন্ধান প্রতিবেদন পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)-এর কাছে। বিষয়টি গভীরভাবে তদন্তের জন্য বিএসইসি চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা এবং বাজারে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কমিটিকে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তদন্তে দেখা গেছে, ব্যাংকের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকাকালীন সময়ে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে ও অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঋণ নেওয়া হয়। পরবর্তীতে সেই ঋণের অর্থ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে খোলা একাধিক হিসাবে জমা করে তা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে ব্যবহার করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় ব্যাংকিং ও ট্রাস্টি প্রতিষ্ঠানকে অপব্যবহার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। সরকার পরিবর্তনের পর এসব ঋণ ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় সংশ্লিষ্ট কয়েকজন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। একই সঙ্গে শেয়ারবাজার থেকে আজীবনের জন্য অবাঞ্ছিত (পারসনা নন গ্রাটা) ঘোষণা করা হয়েছে সংশ্লিষ্টদের...