বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, দুষ্কৃতিকারী এবং খুনি এদের কোনো দল-ধর্ম-বর্ণ নেই। যদি দুর্ঘটনাক্রমে যারা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত, তারা কোনো পদে থেকে থাকে, দলের প্রথম সিদ্ধান্ত হবে তাদের বহিষ্কার করা। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, দলের পক্ষ থেকে এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, যেন তারা ন্যায়বিচার পান। এবং দলের কোনো পর্যায়ের নেতা যদি এই ন্যায়বিচার পেতে কোনো প্রকার বাধা তৈরি করে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল শান্তিপ্রিয় দল, জনগণের দল। এখানে কোনো সন্ত্রাসীর জায়গা নেই, কোনো দুষ্কৃতিকারীর জায়গা নেই। পরে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সন্তোষপুর বাজারের কাছে ভেঙে যাওয়া একটি ব্রিজ পরিদর্শনকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বিএনপি হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং জনপ্রিয় দল। আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের ৩০০টি আসনে ইতিমধ্যে...