সুধাংশু চিংড়ি, পেশায় গৃহশিক্ষক। তবে অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে শুরু করেছিলেন হাতে তৈরি ব্যাজ বানানোর কাজ। এখন সেটিই তার বাড়তি উপার্জনের প্রধান উৎস। বিভিন্ন উৎসব, অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক আয়োজনে ব্যবহারের জন্য তিনি নানা ডিজাইন ও রঙের ব্যাজ তৈরি করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের উদ্যোগ ঘরে বসে স্বনির্ভর হওয়ার এক নতুন দিক উন্মোচন করছে, বিশেষত নারীদের জন্য। কারণ এই কাজের জন্য প্রয়োজন নেই দামি যন্ত্রপাতি বা বড় বিনিয়োগ। শুধু রঙিন আর্ট পেপার, আঠা, কাঁচি ও সামান্য সময় ব্যয় করেই গড়ে তোলা যায় ছোট ব্যবসা। সুধাংশু জানান, “শুরুতে শখের বসে বানানো শুরু করেছিলাম। এখন অনলাইন ও অফলাইন দুই মাধ্যমে ব্যাজ বিক্রি করছি। চাহিদাও দিন দিন বাড়ছে। পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহারের কারণে ক্রেতাদের আগ্রহও বেশি।” বর্তমানে বাজারে প্লাস্টিক ও কেমিক্যালযুক্ত ব্যাজ সহজলভ্য হলেও, সেগুলো...