মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ আশমিন মুঞ্জাল বলেন, ‘বাবা যদি মেয়ের সঙ্গে মানসম্মত সময় কাটান, সেটাই সম্পর্কের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। মেয়ের আগ্রহের জায়গাগুলোতে যুক্ত থাকা, তার সঙ্গে খেলাধুলা বা আলোচনা করা। সবকিছুই বন্ধনকে গভীর করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাবার মানসিক সহায়তা মেয়েকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। বাবারা সাধারণত শান্ত ও মনোযোগীভাবে সমস্যার সমাধান করেন। এই গুণ মেয়েদের শেখায়, কীভাবে জীবনের চাপে ভেঙে না পড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।’ মুঞ্জালের ভাষায়, ‘বাবারা মেয়ের জীবনে প্রেরণার উৎস। তাদের উপস্থিতি মেয়েদের মনে নিরাপত্তা ও শক্তির ভিত্তি গড়ে দেয়।’ ভরতনাট্যম নৃত্যশিল্পী আপেকশা নিরঞ্জন মনে করেন, বাবা-মেয়ের সম্পর্ক টিকে থাকে খোলামেলা আলাপের ওপর। ‘সৎভাবে কথা বলা, মেয়ের অনুভূতিকে বোঝা এবং তাকে সমর্থন করা। এগুলোই সম্পর্কের আসল ভিত্তি।’ বাবা-মেয়ে যখন একসঙ্গে সময় কাটান, একই শখে যুক্ত হন, গল্প করেন, সিনেমা...