এজিএস পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সিদ্ধান্তটি কীভাবে এলো?এষা: এজিএস পদে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তটি আমার কাছে শুধু একটি প্রার্থিতা নয়, এটি নারী নেতৃত্বের পরিসর বাড়ানোর একটি পদক্ষেপ। আমি যখন দেখি নারী সম্পাদক ও সহ-সম্পাদক পদে অনেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে, তখন মনে হলো— ভিপি, জিএস, এজিএসের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয়ও আমাদের নারী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসা প্রয়োজন। আমরা একসঙ্গে আন্দোলন করেছি, একসঙ্গে পড়াশোনা করছি— তাহলে নেতৃত্বের দায়িত্বও আমরা একসঙ্গে নিতে পারব। আমি চাই সামনের সারি থেকে কাজ করে ক্যাম্পাসের ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে। আমার বিশ্বাস, বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীবান্ধব, আধুনিক ক্যাম্পাস গড়ে তোলা সম্ভব।৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচনের প্রচারণা বেশ রঙিন ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। প্রচারণা চালাতে গিয়ে অভিজ্ঞতা কেমন?এষা: সত্যি বলতে, অনেক দিন পর নির্বাচন হচ্ছে বলে সবার মধ্যে প্রবল উৎসাহ-উদ্দীপনা কাজ করছে। শিক্ষার্থীরা নিজেদের অধিকার নিয়ে কথা বলছে,...